আশি পেরিয়েও সুস্থ শরীর দেবে পান্তা !

আপনার স্বাস্থ্য ডেস্ক-

ছোট থেকেই পান্তার প্রতি ভালবাসা। এপার বাংলা থেকে ওপার বাংলায় এসেও বদলায়নি সেই খাদ্যাভ্যাস। পান্তা খেয়ে প্রেসার নরমাল, সুগার নরমাল। আশি পেরিয়েও দিব্যি ফুরফুরে। সুস্থ শরীরের তরতাজা বৃদ্ধ।

41111″ src=”http://www.bengalieye.com/wp-content/uploads/2016/09/পান্তা-ভাত” alt=”%e0%a6%aa%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%be-%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%a4″ width=”660″ height=”330″ />বাংলাদেশে জন্ম। গ্রাম্যমাটির গন্ধ মেখে বেড়ে ওঠা। সকালে পান্তা, দুপুরে পান্তা, রাতেও পান্তা। পান্তাময় জীবন। ওপার বাংলায় পা দিয়েও বদলায়নি সে অভ্যেস। এভাবেই কেটে গেল অনেকগুলো বছর। তাঁরা বৃদ্ধ হলেন। কিন্তু পান্তা ছাড়ার কথা ভাবেন না। কারণ পান্তা খেয়েই তো সুস্থ আছেন তারা।

যারা জাঙ্ক খাবার, ফাস্ট ফুড, ভাজা-পোড়া জাতীয় খাবার মুখে তোলেন না। সামান্য শারীরিক সমস্যায় ওষুধ খান না। তাই তো তারা গর্বের সঙ্গে বলতে পারেন, তিরাশি বছর বয়সেও এমন তরতাজা আছি। মনে প্রশ্ন জাগে না এর রহস্য কী? উত্তর ঢাকার বনেদি বাড়ির কর্তাটি যে এখনও নিয়ম মেনে লবণ, কাঁচা মরিচ, পেঁয়াজ সহযোগে পান্তা ভাত খান। জুতসই করে মেখে দেন তার সত্তোরর্ধ স্ত্রী।

নতুন প্রজন্মের কাছে পান্তা নয়, পিজ্জা, বার্গারই বেশি পছন্দের। কিন্তু জানেন, পান্তার উপকারিতা কতদূর। দাদু-দাদীকে কাছ থেকে দেখেছেন নিশীতা। দেখছেন তাঁদের জীবনীশক্তি। তারা নিয়মিত পান্তা খেতেন। তাই তাদের জীবনীশক্তিও ছিল বেশীদিন। এই তথ্য জানার পরও যদি পিজ্জা, বার্গারে আপনার আসক্তি না কমে, তবে বিদায় তাড়াতাড়িই।

Facebook
Twitter
WhatsApp